ভিডিও লোড হচ্ছে... ৪০ সেকেন্ড অপেক্ষা করুন

ভিডিও লোড হচ্ছে... ৪০ সেকেন্ড অপেক্ষা করুন

পরবর্তী পেজ স্বয়ংক্রিয়ভাবে লোড হবে...


নতুন জীবন – ০৮
রোমান্টিক গল্পের শুরু 
তিনজনই ক্লান্ত, ক্ষুদার্ত। এবার লাঞ্চ দরকার। আইসা টেবিলে খাবার সাজাচ্ছে। সাবরিন সাগ্নিককে জড়িয়ে ধরে সাগ্নিকের বুকে শুয়ে আছে আদুরে বিড়ালের মতো। যেন স্বামী স্ত্রী। আইসা মনে মনে হাসলো, “সাবরিনটা নাটক করতেও জানে!”
ফ্রায়েড রাইস আর চিকেন। তিনজনে উলঙ্গ অবস্থাতেই লাঞ্চে বসলো। খাওয়া শেষ হতেই সাবরিন উঠে আইস্ক্রিম নিয়ে এলো। তারপর সোজা ডাইনিং টেবিলের ওপর শুয়ে পড়লো, ওই এঁটোতেই। আইসক্রিম নিয়ে নিজের মাই আর গুদের মুখে লাগিয়ে দিলো। তার সাগ্নিক আর আইসার দিকে মুখ করে কামুক সুরে বললো, “নাও, ট্রাই দা ডেজার্ট প্লীজ।”
সাগ্নিক আর আইসা উঠে পড়লো। সাগ্নিক গেলো মাইতে আর আইসা গুদে। দুজনে চেটে চেটে খেতে লাগলো। সাবরিনের পর আইসা শুলো। একইভাবে খেলো সাগ্নিক আর সাবরিন। তারপর সাগ্নিককে সোফায় বসিয়ে দিয়ে দু’জন দু’দিকে বসে সাগ্নিকের বাড়া চাটতে লাগলো। তিনজনই আরেকবার করে জল খসালো এই করে। তারপর রেস্ট, তারপর ড্রিংক, আবার এক রাউন্ড চোদন শেষ করে প্রায় ৫ টা নাগাদ সাগ্নিক বেরোলো। মদের নেশায় চুর। কোনোক্রমে বাড়ি পৌঁছে শরীর ছেড়ে দিলো বিছানায়। ঘুম ভাঙলো রাত দশটায়। খাবার কোন সময় ঝুলিয়ে রেখে গিয়েছে রিতু। মোবাইল তুলে দেখলো রিতুর ফোন মিসড কল হয়ে আছে। উঠে স্নান করলো সাগ্নিক। প্যান্ট থেকে পার্স বের করে খামটা বের করলো। ৫০০০ টাকা। সাগ্নিক মুচকি হাসলো।
এই জিনিসটা সাগ্নিক বেশ উপলব্ধি করতে পারছে যে রিতুর প্রতি সে, আর রিতু তার প্রতি বেশ দুর্বল হয়ে পড়ছে দিনের পর দিন। টাকাটা হাতে পেয়েই তার প্রথম যেটা মনে হল রিতুর জন্য কিছু একটা করা দরকার। কি করবে কি করবে ভাবতে ভাবতে কুল পেলো না। ডিনার সারলো। এখনও ক্লান্ত লাগছে। রিতুকে ফোন করলো।
রিতু- হ্যালো।
সাগ্নিক- হ্যা বৌদি। ফোন করেছিলে? ঘুমিয়ে পড়েছিলাম।
রিতু- কোথায় এতো ক্লান্ত হলে এত্তো ঘুম? কতবার ডাকলাম। ফোন করলাম।
সাগ্নিক- খুব পরিশ্রম হয়েছে।
রিতু- নেশা করেছো?
সাগ্নিক- কি করে টের পেলে?
রিতু- মনে হলো, তাই। খেয়েছো?
সাগ্নিক- এই খেলাম। এখন ঘুমাবো।
রিতু- আবার ঘুম?
সাগ্নিক- ইয়েস ম্যাডাম।
পরদিন সকালে উঠে সাগ্নিক টের পেলো আগেরদিনের বেলেল্লাপনার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। সারা শরীর ব্যথা। সকালে দুধ দিতে গিয়ে দেখে সাবরিন তখনও ঘুমে। আইসা উঠেছে। সাগ্নিক ভেতরে ঢুকে আইসাকে জড়িয়ে ধরে একটা চুমু দিলো। তারপর বেরিয়ে এলো। মৃগাঙ্কীর টিউশনটাও শুরু হবে আজ থেকে। রূপা, আইসা আর সাবরিনের পাল্লায় পড়ে সাগ্নিক ভুলেই গিয়েছে পাওলার নাভির কথা। সত্যিই শারীরিক মায়া কত ক্ষণস্থায়ী। যদিও দুধ দিতে গিয়েছে, তবুও। টিউশনে যা দেখা যায়, দুধ দেওয়ার সময় তা সম্ভব হয় না। দুধ নিতে ঘরের বাইরে আসতে হয় বলে, একটু ঢেকে ঢুকেই বের হয় পাওলা।
তবে ব্যবসার ক্ষেত্রে একটু সমস্যা হচ্ছে। মাগীদের পাল্লায় পড়ে ঠিকমতো দুধ সরবরাহ করতে পারছে না সাগ্নিক। এমন তো না যে সাগ্নিক তাদের মান্থলি দুধ সাপ্লায়ার। যে জিনিস তারা দোকানেও কিনতে পারে, সেই জিনিস সাগ্নিক বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দেয়। এই যা। এখন সাগ্নিক নিয়মমতো না গেলে তারা অন্য জায়গা থেকে কিনবে, সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু একথা মানতে হবে রূপা আর আইসার ঘরে দুদিনে ৭০০০ টাকা ইনকাম করে সাগ্নিকের মাথা খারাপ হয়ে গেলো।
বড়লোক বাড়ির এই আধবয়সী মাগীগুলোর সাথে শুয়ে সাগ্নিক যথেষ্ট সুখ পায়। সাথে টাকাটা বাড়তি পাওনা। খারাপ কি? সাগ্নিকের এখন যা কাস্টমার আছে, সারাদিন দুধ বেঁচে ৩০০-৪০০ টাকা আসে। আর এদিকে ৪-৫ ঘন্টায় দুই থেকে আড়াই হাজার। সাগ্নিক রাতে ঠিকঠাক ঘুমাতে পারলো না দুদিন। তবে একটা কাজের কাজ করলো, রিতুকে একটা সেলাই মেসিন কিনে দিলো। রিতু অনেক আপত্তি করেছে, সাগ্নিক শোনেনি। বিনিময়ে মিলেছে রিতুর আরেকটা হাগ। আবার নরম বুকের স্পর্শ। সাগ্নিকের খুব ইচ্ছে হচ্ছিলো রিতুর কপালে চুমু খেতে। কিন্তু পরিস্থিতির সুযোগ নিচ্ছে ভেবে রিতু কষ্ট পেতে পারে, ভেবে নিজেকে সামলেছে।
তবে সমস্যা হলো তিনদিন পর। দুপুরবেলা সাগ্নিকের মোবাইলে একটা ফোন এলো। অচেনা নম্বর।
সাগ্নিক- হ্যালো।
ফোনের ওপাশ- হ্যালো, সাগ্নিক বলছো?
সাগ্নিক- হ্যাঁ। আপনি?
ফোনের ওপাশ- আমি সাবরিন সুইটহার্ট। কি করছো?
সাগ্নিক- এই সকালে দুধ দিয়ে বাড়িতে এলাম। এখন স্নান, খাওয়া দাওয়া করবো।
সাবরিন- আইসার ফ্ল্যাটে চলে এসো। আমি স্নান করিয়ে দেবো। খাইয়ে দেবো।
সাগ্নিক- এখন হবেনা সাবরিন। আমার ব্যবসা লাটে উঠেছে। আজ প্রচুর দুধ সাপ্লাই করতে হবে বিকেলে। তাতে যদি একটু কাস্টমার ফেরে।
সাবরিন- একদিনে আমাদের সাথে কাটিয়ে তোমার ব্যবসা লাটে উঠে গেলো?
সাগ্নিক- গুদ শুধু তোমার একারই নেই। শুধু তুমি একাই উপোষী নও।
সাবরিন- আচ্ছা? তার মানে যথেষ্ট পাকা খেলোয়াড় তুমি। ভালোই খেলছো। তা ক’জন শুনি?
সাগ্নিক- তিন চার জন। ছাড়ো ওসব কথা। তারপর তোমার হলো?
সাবরিন- কি হবে?
Add
সাগ্নিক- বুড়ো ভাম।
সাবরিন- ওহহহ। বোকাচোদা একটা। মুখে বড় বড় ভাষণ। কাজের বেলায় নেই।
সাগ্নিক- পারেনি?
সাবরিন- মাই নিয়ে খেললো, মদ খেলো, তারপর আসলো ঢোকাতে। ফুস। তবু দায়িত্ব নিয়ে ওর দু’বার মাল আউট করে দিয়েছি। ব্যাস। নাক ডেকে ঘুম।
সাগ্নিক- তোমার মতো পাকা মাগী সামলানোর মতো ক্ষমতা নেই।
Add
সাবরিন- আমি কাল বাড়ি ফিরবো সাগ্নিক। তাই যাওয়ার আগে একবার তোমাকে চাই আমি।
সাগ্নিক- আজ কিছুতেই হবে না। সত্যি সত্যিই আমার ডেলিভারি আছে।
সাবরিন- কাল আইসা অফ নিচ্ছে আমি যাবো বলে। কাল দিনে হবেনা আমার।
সাগ্নিক- আজ রাতে?
সাবরিন- তোমাকে একা চাই সাগ্নিক।
সাগ্নিক- তাহলে তো চাপ।
সাবরিন- আচ্ছা স্নান করো। আমি ভেবে জানাচ্ছি।

সাগ্নিক স্নানে গেলো। সাবরিনের সেক্সি শরীরটা যে আরেকবার খেতে পারবে, তা নিশ্চিত। ভালো করে সাবান মাখিয়ে নিজেকে পরিস্কার করলো সাগ্নিক। উপর নীচ একটু পরিস্কার করলো। স্নান সেরে খেয়ে শুয়েছে সাবরিনের ফোন। সাগ্নিককে এই সময়টা একটু কামে পায়। তাই কোলবালিশ টেনে লাগালো দুই পায়ের মাঝে বাড়ায় ঠেকিয়ে।
সাগ্নিক- হ্যাঁ বলো সেক্সি।
সাবরিন- একটা উপায় ভেবেছি।
সাগ্নিক- কি উপায়?
সাবরিন- কাল আমার সাথে মুর্শিদাবাদ যাবে তুমি।
সাগ্নিক- কি?
সাবরিন- হ্যাঁ। কাল যাবে। দু’দিন থেকে আসবে। আর হ্যাঁ আইসাকে বলতে পারবে না।
সাগ্নিক- কি যা তা বলছো। আমার পেট আছে সাবরিন।
সাবরিন- এসে আবার দুধ দেবে। কাল বাঁধা কাস্টমার দের বেশী করে দিয়ে দাও।
সাগ্নিক- অসম্ভব। আমার টিউশন আছে।
সাবরিন- আমার প্রস্তাব রাখার রাখলাম। গেলে ফোন কোরো। আমার বাস ৪ টায় ছাড়বে।
সাগ্নিক- যাবো না।
সাবরিন- এমন পুষিয়ে দেবো যে কল্পনা করতে পারবে না।
সাগ্নিক- জানি। কিন্তু সম্ভব না এভাবে। অন্য সময়ে ডেকো। যাবো। আগে বলতে হবে।
সাবরিন- ভিডিও কল করি?
সাগ্নিক- করো।

সাবরিন ভিডিও কল করলো। আইসার বেডে শুয়ে আছে।
সাবরিন- কি দেখবে বলো?
সাগ্নিক- যা দেখাবে।
সাবরিন- মাই দেখো। বুড়ো ভাম কামড়েছে।
সাগ্নিক- কিভাবে কামড়েছে?
সাবরিন- দাগ বসিয়ে দিয়েছে।
সাগ্নিক- একা ছিলে?
সাবরিন- না। আইসাও ছিলো।
সাগ্নিক- ভালোই জমেছে তবে।

দু’জনে ক্রমে ফোন সেক্সের গভীর থেকে গভীরে যেতে লাগলো। প্রায় ঘন্টাখানেক। হয়তো আরও বেশী হতো, কিন্তু সাগ্নিকের দুধ সাপ্লাই এর জন্য ইতি টানতে হলো। তবে এই ফোন সেক্সে আর কিছু না হোক, সাগ্নিকের মনে সাবরিনকে ভোগ করার বাসনা ভীষণ তীব্র হয়ে উঠলো। বাড়ি বাড়ি দুধ দিতে দিতে সাগ্নিকের মনে বারবার ভেসে আসতে লাগলো সাবরিনের কাতর আকুতি। দুধ দেওয়া শেষ করতে করতে সাগ্নিক সিদ্ধান্ত নিলো সে যাবে। সাবরিনের সাথে মুর্শিদাবাদ যাবে। তারপর যা হয় হবে। দুধ দেওয়া শেষ করে মৃগাঙ্কীকে পড়াতে গেলো সাগ্নিক। ওখান থেকে বেরিয়ে সোজা বাপ্পাদার কাছে।

বাপ্পাদা- আরে সাগ্নিক এসো এসো। পড়াতে গিয়েছিলে?
সাগ্নিক- হ্যাঁ দাদা।
বাপ্পাদা- কেমন পড়ছে পুচকিটা?
সাগ্নিক- দারুণ দাদা। ভালো। ও ভালো হবে পড়াশুনায়।
বাপ্পাদা- হলেই ভালো। তা তুমি এদিকে। পড়ানোর পর তো এদিকে আসোনা তুমি।
সাগ্নিক- দাদা, তুমি আমার গার্জিয়ান। তাই পারমিশন নিতে এলাম।
বাপ্পাদা- কিসের পারমিশন?

সাগ্নিক- তুমি তো সবই জানো আমার পরিস্থিতি। মুর্শিদাবাদে আমার এক বন্ধু আছে। কলেজ, ইউনিভার্সিটিতে একসাথে পড়তাম। বেস্ট ফ্রেন্ড বলতে পারো। প্রথমে কারো সাথে যোগাযোগ না থাকলেও, পরবর্তীতে ওর সাথে যোগাযোগ হয়। ওর বাড়ি যাবার জন্য খুব ধরেছে। পরশু ওর জন্মদিন।
বাপ্পাদা- আরে। যাও। আমি খুশী হয়েছি সাগ্নিক। আমি চাই আস্তে আস্তে তুমি বাড়িও ফেরো।

সাগ্নিক- তার কথা এখনই বলতে পারছি না দাদা।
বাপ্পাদা- কদিন থাকবে?
সাগ্নিক- কাল রাত্রে যাবো। পরশু থেকে তারপর দিন আসবো ভেবেছি।
বাপ্পাদা- বাহহহ। ভালো লাগলো শুনে। অসুবিধে নেই। কিন্তু তোমার দুধ?
সাগ্নিক- কাল ভাবছি বেশী বেশী করে দেবো। সবারই তো ফ্রিজ আছেই।
বাপ্পাদা- ঠিক ঠিক।
সাগ্নিক- আসি বাপ্পাদা।

সাগ্নিক বাড়ির দিকে রওনা দিলো। বাপ্পাদা খুশী হলেন। এত মানুষের হেল্প করেছে। কিন্তু এর মতো সম্মান কেউ দেয় না। রাতে খেতে গেলো রিতুর ঘরে। রিতুকেও বললো। খাওয়া দাওয়া করে বেরিয়ে এলো।
রিতু- সাবধানে যেয়ো সাগ্নিক।
সাগ্নিক- হ্যাঁ বৌদি। তোমার জন্য কিছু আনবো?
রিতু- তুমি ইতিমধ্যেই এতোকিছু দিয়েছো যে, আর নেওয়ার মতো কিছু নেই।
সাগ্নিক- ধ্যাত, কি যে বলো।
রিতু- সত্যিই। তুমি আমার পেছনে চার-পাঁচ হাজার টাকা খরচ করে ফেলেছো।
সাগ্নিক- তুমিই আমার একমাত্র আপন বৌদি।
রিতু- সেটাই ভয়। কাউকে আপন বানাতে বড্ড ভয় হয়।
সাগ্নিক- তুমি আপন বানাবে না। আমি বানাবো। তাহলে আর ভয় নেই।
রিতু- ইসসসস। এতো কথা জানো তুমি।
সাগ্নিক- হা হা হা। এসো।

সাগ্নিক রিতুকে জড়িয়ে ধরলো। রিতুও। রিতুর নরম বুক আবার লেপ্টে গেলো সাগ্নিকের বুকে। প্রতিদিনের ভদ্র সাগ্নিক আজ একটু অন্যরকম। ডান হাতটা দিয়ে রিতুর পিঠে বুলিয়ে দিলো একটু। রিতুর শিউড়ে ওঠা অনুভব করতে পারলো সাগ্নিক। পিঠে বুলিয়ে ডান হাতটা নিয়ে গেলো রিতুর পাছায়। আলতো করে বুলিয়ে দিলো। তারপর ছেড়ে দিলো রিতুকে। রিতু লজ্জায় মুখ নামিয়ে এক দৌড়ে ভেতরে চলে গেলো। সাগ্নিক একটু একপানে চেয়ে নেমে পড়লো রাস্তায়।

পরদিন খুব সকালে উঠে দুধ কালেকশন করলো। প্রায় ২ টো পর্যন্ত দুধবন্টন করলো। কেউ বেশী নিলো, কেউ নিলো না। আইসাকে অন্য বাহানা দিতে হয়েছে যদিও। ২ টো নাগাদ স্টক শেষ করে ঘরে আসলো। স্নান খাওয়া দাওয়া করলো। তিনটে নাগাদ সাবরিন ফোন করলো।
সাবরিন- যাবে?
সাগ্নিক- হ্যাঁ।
সাবরিন- বেশ। দার্জিলিং মোড়ে দাঁড়িয়ে থেকো।
সাগ্নিক- আচ্ছা।

সাগ্নিক রেডি হয়ে ব্যাগ গুছিয়ে দার্জিলিং মোড়ে দাঁড়ালো। ৪ঃ১৫ মিনিটে সাবরিনের বাস এলো। এসি বাস। সাবরিন একদম পেছনে বসে আছে। সব সিট দুজনের করে। সাগ্নিক বাসে উঠে একদম পেছনে চলে গেলো। সাবরিন জানালার দিকে, সাগ্নিক ভেতরের দিকে। বাঙ্কে ব্যাগ রেখে বসে পড়লো সাগ্নিক।
শারীরিক চাহিদার অমোঘ টানে সাগ্নিক বেরিয়েছে। সে সত্যিই জানে না কি হবে। কি অপেক্ষা করে আছে তার জন্য।
সাগ্নিক- কতক্ষণের জার্নি?
সাবরিন- আজ জঙ্গীপুর নেমে যাবো রাতে। সাড়ে সাত ঘন্টা লাগবে।
সাগ্নিক- বাপরে। অনেকটা সময়। তোমাদের ওখানে ট্রেন যায় না?
সাবরিন- যায়। জঙ্গীপুর অবধি। কিন্তু আমি বাসেই ট্রাভেল করি।
সাগ্নিক- কেনো?

সাবরিন- এতে করে বাসের স্টাফদের ওপরেও মাঝে মাঝে নজরদারি করা যায়।
সাগ্নিক- না কি ফাঁকা বাসে চোদানোর জন্য?
সাবরিন- সসসসসসসস। এখানে এসব নয়। আমি মালকিন। আমার একটা প্রেস্টিজ আছে এখানে সাগ্নিক।
সাগ্নিক- তার মানে এই বাসের স্টাফদের এখনও খাওনি।
সাবরিন- চুপ। রাতে দেখবো তোমার দম।
সাগ্নিক- দম দেখাতে বাকি রেখেছি কি কিছু?
সাবরিন- আরও দম দেখতে চাই।
সাগ্নিক- তুমি একটা মাল মাইরি।
সাবরিন- ইসসসসসস।

সাগ্নিক একটু ঘেঁষে বসলো। সাবরিন চিপসের প্যাকেট বের করে দিলো। চিপস, জুস খাবার জিনিস অনেক নিয়ে উঠেছে। সন্ধ্যে হয়ে গিয়েছে। বাসের ভেতরের লাইট জ্বলে উঠেছে। পুরো বাসই প্রায় ভর্তি। শুধু পেছনের সিটটা বাদ দিয়ে। সাগ্নিকদের পাশে উল্টোদিকে একটা নববিবাহিত কাপল সম্ভবত। বেশ গুলে মিলে আছে। সাগ্নিক কয়েকবার তাকিয়ে ফেলেছে ইতিমধ্যেই। বউটা জাস্ট পরী একটা। মাই চোখা, পাতলা ঠোঁট, টানা চোখ, চিকন আইব্রো। সাবরিনেরও নজর এড়ালো না বিষয়টা। তবে নজর এড়ালো না সেই কাপলের পুরুষেরও।

সাগ্নিকের ভয়াবহ দৃষ্টির হাত থেকে বাঁচতে সে পর্দা টেনে দিলো। সবার গোপনীয়তা আছে। তাও যেটুকু কাজ ছিলো সাগ্নিকের। পর্দা টেনে দিতে সেটাও বেকার হয়ে গেলো। জানালা দিয়ে বাইরে তাকালো সাগ্নিক। সাবরিন মনে মনে হাসলো। প্রায় ৮ টা বাজে। বড় লাইট অফ করে দিয়ে নাইট ল্যাম্প জ্বলছে বাসে। ৯ টায় ডিনারের আগে একটু সবাইকে রিলাক্স দেওয়া আর কি। বাসে আলো আঁধারির খেলা। প্রায় প্রত্যেক সিটেরই পর্দা টানা। কন্ডাকটর এগিয়ে আসছে পেছনের দিকে। সাবরিন ঘুমানোর ভান করলো। কন্ডাকটর এসে ডাকলো সাবরিনকে।

কন্ডাকটর- ম্যাডাম। ম্যাডাম।
সাবরিন- (চোখ খুলে) হমমম বলো।
কন্ডাকটর- ঘুমাবেন? পর্দা টেনে দেবো?
সাবরিন- টানবে? (তারপর সাগ্নিকের দিকে তাকিয়ে) তোমার অসুবিধে হবে না তো সাগ্নিক?
সাগ্নিক- নাহহ। আমারও ঘুম পাচ্ছে।
কন্ডাকটর- আচ্ছা স্যার। টেনে দিচ্ছি। এক ঘন্টা পর ডিনারের জন্য দাঁড়াবো ম্যাম।
সাবরিন- তোমার নাম কি?
কন্ডাকটর- আমি সুনীল।
সাবরিন- আচ্ছা।

কন্ডাকটর পর্দা টেনে দিয়ে চলে গেলো। সাবরিন সাগ্নিকের দিকে তাকালো। ফিসফিস করে কথা বলা শুরু করলো।
সাবরিন- ভালোই তো তাকাচ্ছিলে!
সাগ্নিক- কি করবো? তুমি দিচ্ছো না কিছু।
সাবরিন- দেওয়ার জন্যই তো নিয়ে যাচ্ছি সুইটহার্ট।
সাগ্নিক- কি দেবে?
সাবরিন- যা চাই তোমার।
সাগ্নিক- আইসার ওখানেও তো হতো। সেদিন তো ভীষণ উপভোগ করেছি।
সাবরিন- হতো। কিন্তু নিজের করে পেতে চাইছিলাম তোমাকে একবার। আর ভীষণ নোংরামো করতে চাই তোমার সাথে। আইসার সামনে ওত নোংরা হতে পারবো না আমি।
সাগ্নিক- আজ জঙ্গীপুরে নেমে যাবে বললে, তার মানে কি?
সাবরিন- জঙ্গীপুরে আমাদের একটা ফ্ল্যাট আছে। ফাঁকাই থাকে। আজ ওতেই তোমার সাথে কাটাবো সাগ্নিক। কাল বাড়ি ফিরবো।
সাগ্নিক- বাড়ি কোথায়?
সাবরিন- বেরহামপুর। নাম শুনেছো?
সাগ্নিক- হ্যাঁ। বাড়িতে তোমার হাসব্যান্ড থাকবে না? বা অন্য কেউ।
সাবরিন- ও এখানে থাকে না৷ ইরিগেশন অফিসার। এখন মালদায় পোস্টিং।
সাগ্নিক- তুমি ওখানেও একাই থাকো?
সাবরিন- ইয়েস ডার্লিং।
সাগ্নিক- তাহলে আর বেরহামপুর যাবার কি দরকার? জঙ্গীপুরেই কাটিয়ে দিই সময়টা।
সাবরিন- নাহহহ। যেতে হবে। জরুরী কাজ আছে।
সাগ্নিক- এর থেকেও জরুরী?

বলে সাগ্নিক সাবরিনের উরুতে হাত বোলাতে লাগলো। সাবরিন আজও সেই সাদা সালোয়ার কামিজে। কামিজ হালকা সরিয়ে দিয়ে কোমরের গোঁড়া থেকে হাটু অবধি হাত বোলাতে লাগলো সাগ্নিক। সাবরিন আস্তে আস্তে চোখ বুজতে লাগলো। পুরোপুরি চোখ বুঝতে সাগ্নিক হাত বাড়ালো দুই পায়ের মাঝে। সাবরিন চমকে উঠলো। সাগ্নিক খামচে ধরলো গুদ। সাবরিন দুই চোখ মেললো ধমকের সুরে। সাগ্নিকের মাথায় নোংরামো ভর করেছে।
সাগ্নিক- (ফিসফিস করে) ম্যাডাম পর্দা টেনে দিয়েছি। কেউ দেখবে না।

সাবরিন- অসভ্য কোথাকার।
সাগ্নিক- অসভ্য নই ম্যাডাম আমি। আমি সুনীল। আপনার বাসের কন্ডাকটর।
সাবরিন- চুপ সাগ্নিক।
সাগ্নিক- তুমি না বললে ভীষণ নোংরামো করতে চাও আমার সাথে।
সাবরিন- ওখানে পৌঁছে করবো।
সাগ্নিক- চার দেওয়ালের মাঝে নোংরামো হয়না। নোংরামো হয় এসব জায়গায়।

সাগ্নিক আবারও খামচে ধরলো গুদ। সাবরিন চোখ বন্ধ করে ফেললো। সাগ্নিক আবার ফিসফিস শুরু করলো।
সাগ্নিক- ম্যাডাম আমি সুনীল।
সাবরিন- বলো সুনীল।
সাগ্নিক- ম্যাডাম আপনার গুদটা খামচে ধরতে চাই।
সাবরিন- ধরেই তো ফেলেছো।
সাগ্নিক- ভেতর থেকে ম্যাডাম।
সাবরিন- এখন না সুনীল। এখন বাসে আছি।

সাগ্নিক- বাসেই তো এসব করে সুখ ম্যাডাম। আপনি নতুন বাস কিনলে চোদান যে, আমি জানি।
সাবরিন- এটা নতুন বাস নয়।
সাগ্নিক- এটা নয়। কিন্তু নতুন কিনতেই তো শিলিগুড়ি গিয়েছেন। ওই বাসটায় চুদবো আপনাকে ম্যাডাম।
সাবরিন- আচ্ছা আজ ছেড়ে দাও তবে।
সাগ্নিক- আজ তো আগুন টা জ্বালাচ্ছি শুধু। আজ শুধু হাতের কাজ করবো।

সাগ্নিক ডান হাতে গুদ খামচানোর সাথে সাথে বা হাত বাড়ালো সাবরিনের ঘাড়ের পেছন দিয়ে। বা হাত দিয়ে সাবরিনের বা মাই খামচে ধরলো। সাবরিন চোখ বন্ধ করে আছে। সাগ্নিক চারপাশ দেখে নিলো। কেউ দেখছে না তাদের। এই সুযোগে সাগ্নিক জিভ ছুঁয়ে দিলো সাবরিনের ঘাড়ে।
সাবরিন- আহহহহ সাগ্নিক।
সাগ্নিক- সাগ্নিক না ম্যাডাম। আমি সুনীল।
সাবরিন- আহহহহহ সুনীল। কি করছো?
সাগ্নিক- সুখ দিচ্ছি ম্যাডাম।
সাবরিন- আহহহহহ। কামড়াও। কামড়াও সুনীল।
সাগ্নিক- কোথায় কামড়াবো ম্যাডাম?
সাবরিন- সারা শরীরে কামড়াও।

সাগ্নিক গুদ থেকে হাত তুলে কামিজের নীচ দিয়ে ঢুকিয়ে হাত তুলে দিলো ওপরে। সোজা গিয়ে ব্রা তে স্পর্শ করলো সাগ্নিক। সাবরিন আর ধৈর্য্য ধরতে পারছে না। হাত বাড়ালো সাগ্নিকের প্যান্টের দিকে।
প্যান্টের ওপর থেকে সাগ্নিকের শক্ত হতে থাকা বাড়াটায় হাত বোলাতে লাগলো। সাগ্নিক সাবরিনের গলায়, ঘাড়ে কিস করছিলো, হালকা হালকা কামড়ে দিচ্ছিলো। এবার সাবরিন মুখ বাড়ালো। সাগ্নিকের কানের লতি কামড়ে ধরলো।
সাবরিন- পাশের নতুন বউটাকে তো চোখ দিয়ে চুদে দিচ্ছিলে।
সাগ্নিক- আর তোমার বাসের কন্ডাকটর এসে যে হা করে তোমার দুই মাই গিলে খাচ্ছিলো।
সাবরিন- এগুলো তো গেলারই জিনিস সাগ্নিক। পছন্দ হয়েছে তোমার পাশের সিটের টাকে?
সাগ্নিক- ভীষণ। তবে তোমার মতো মাগী না।
সাবরিন- একবার প্যান্ট খুলে বাড়াটা দেখিয়ে দাও। মাগী হয়ে যাবে।
সাগ্নিক- ডেকে আনো।
সাবরিন- থ্রী সাম করবে?

সাগ্নিক- নাহহহ। ওদল বদল। ওর বরকে সাবরিন গিফট করে আমি ওকে নেবো।
সাবরিন- আহহহহহহহহহহ। তোমার বোনটা এখন কি করে?
সাগ্নিক- জানিনা। যোগাযোগ নেই।
সাবরিন- আর কাউকে চুদতে না কোলকাতায়?
সাগ্নিক- এক টিউশন ছাত্রের মা।
সাবরিন- ইসসসসসস। বয়স কত?
সাগ্নিক- ৩৪-৩৫, তোমার মতোই।
সাবরিন- ভীষণ গুদখোর তুমি সাগ্নিক।

ইতিমধ্যে ন’টা বেজে গেলো। সবাই নেমে ডিনার করে আবার উঠলো। এবার লাইট কমপ্লিটলি অফ। সাগ্নিকও চান্স নিলো। রাত ১২ টায় নামবে। পর্দা টেনে দিয়ে সাগ্নিক সাবরিনের প্যান্টের গিঁট খুলতে লাগলো। মাথা নামিয়ে গুদের চারপাশে চেটে দিতে শুরু করলো সাগ্নিক। সাবরিন সুখে পাগল হয়ে গেলো। মাথা চেপে ধরলো গুদে। হালকা গোঙাতে লাগলো।

যদিও গাড়ির শব্দে তা চাপা পড়ে যাচ্ছে। কখনও মাই কচলানো, কখনও বা গুদ চাটা, কখনও বা বাড়া কচলানো, এসব করতে করতে দু’জনে জঙ্গীপুর পৌঁছালো। মেইন রোডের ধারে বাড়ি। ওদের নামিয়ে দিয়ে বাস বেরিয়ে গেলো। যদিও সাবরিন বলেছে জঙ্গীপুরে ওর ফ্ল্যাট আছে, কিন্তু আসলে সাগ্নিক এসে দেখলো পুরো অ্যাপার্টমেন্টটাই সাবরিনের। সাগ্নিকের বুঝতে বাকী রইলো না সাবরিন ঠিক কতটা বড়লোক। গার্ড একদম রুমে পৌঁছে দিলো লাগেজ। সাবরিন ঘরে ঢুকে দরজা লাগালো। সাগ্নিক সাবরিনকে পেছন থেকে জড়িয়ে ধরলো।

সাবরিন- উমমমমম। গিজারটা চালাতে দাও।
সাগ্নিক- এভাবেই যাবো।

দু’জনে দু’জনকে কিস করতে করতে গিজারের সুইচ অবধি গেলো। অন করে দিয়েই সাগ্নিক সাবরিনের ড্রেস টানতে লাগলো। সাবরিন আটকালো না। সালোয়ার, কামিজ, ওড়না নিমেষে নেমে গেলো মেঝেতে। সাবরিনও বসে রইলো না যদিও। সাগ্নিকের জিন্স, টি শার্ট জাস্ট ছুড়ে ফেলে দিলো। দু’জন দু’জনকে ধরে কচলাচ্ছে। এতোক্ষণ ধরে বাসে তো আর কম উত্তপ্ত হয়নি।
সাবরিন- ওহহহ সাগ্নিক। আমি ভাবতে পারিনি তুমি আসবে।
সাগ্নিক- আমিও ভাবতে পারিনি আমি আসবো।
সাবরিন- সাগ্নিক আমার গুদটা চেটে দাও না দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে।
সাগ্নিক- এখানে? না বাথরুমে?
সাবরিন- বাথরুমে চলো। জল গরম হয়ে গিয়েছে।

দু’জনে শাওয়ার প্যানেল চালিয়ে দাঁড়ালো। সাগ্নিক সাবরিনকে কপাল থেকে চুমু দিতে দিতে চাটতে চাটতে নামতে লাগলো। নামতে নামতে গুদে। গুদের চারপাশে চেটে জিভ ছোঁয়ালো গুদের মুখে। সাবরিন পা তুলে দিলো। সাগ্নিক জিভ সেঁধিয়ে দিলো। সাবরিন ঠোঁট কামড়ে ধরলো নিজের।
সাবরিন- একদম নিজের মনে করে চাটো। যা ইচ্ছে করো সাগ্নিক। এই কারণেই এনেছি তোমায়। ভীষণ সুখ পেতে চাই। নিজের মতো করে। আহহ চাটো চাটো। আমায় যা মনে হয়, মনে করে চাটো। আইসা ভাবতে চাইলে আইসা ভাবো। কিন্তু চাটো। তোমার কাকাতো বোনকে যেভাবে চাটতে ওভাবে চাটো। আর ওই ছাত্রের মা কে যেভাবে চাটতে। ওভাবে চাটো।

সাবরিনের কাতর আকুতি সাগ্নিককে এতোটাই হিংস্র করে দিলো যে সাগ্নিক জিভের পাশে আঙুল ঢুকিয়ে দিলো। মিনিট পাঁচেক যথেষ্ট। সাবরিন একদম মুখ ভরিয়ে দিলো সাগ্নিকের। জল খসিয়ে নিজে নীচে নেমে এলো। সাগ্নিকের বাড়া নিলো মুখে। ভীষণ হিংস্রভাবে চুষতে লাগলো সাবরিন। ওত হিংস্রতা আজ অবধি কোনো মাগীর মধ্যে দেখেনি সাগ্নিক। সাগ্নিকের চোখে চোখ রেখে চুষতে শুরু করেছে সাবরিন। বাসেও যথেষ্ট বাড়া কচলেছে সাবরিন। মিনিট দশেক চুষে সাগ্নিকের গরম বীর্য বের করে তবে ছাড়লো সাবরিন। হালকা হয়ে দুজনে গা ধুয়ে বেরিয়ে এলো। টাওয়েল দিয়ে একে অপরের শরীর মুছিয়ে দিলো দু’জনে। তারপর বেডরুমে দু’হাতে দুটো হুইস্কির গ্লাস নিয়ে বসে পড়লো দু’জনে।
সাবরিন- আমি ভীষণ গ্রেটফুল থাকবো তোমার কাছে সাগ্নিক।
সাগ্নিক- এসেছি বলে?
সাবরিন- নাহহ। সব ফ্যান্টাসি পূরণ করবো বলে।
সাগ্নিক- কি ফ্যান্টাসি?
সাবরিন- রোল প্লে করবো। আর প্রচুর গালিগালাজ করবো তোমাকে।
সাগ্নিক- কি গালি দেবে? কি রোল প্লে করবে?
সাবরিন- জানিনা। যা হবার হবে।
সাগ্নিক- ওকে সুইটহার্ট। কোনো আপত্তি নেই আমার।
সাবরিন- আপত্তি থাকলেও শুনবো ভেবেছো?
সাগ্নিক- শুনো না।
সাবরিন- বুকে এসো সাগ্নিক।

চলবে….

Comments